![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgiEjnbqdphUypEsCR0k5MRG5EDpMDN7nbi2-Hbq1kTm91z5vVBfUlx5BOK2y432Vm0X5WooNCW_tKhyphenhyphenNTCqvV0uvxNe8hZq9GmBMnQghO5l9UGVKNdrUb0cNCKjwz3ooX_SYYgYMk8qP9Q/s320/59406_1186527001477_1777377693_357691_1165622_n.jpg)
রাস্তার মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে করতে আমরা অল্প সময়ের মধ্যে পৌছে গেলাম ষাট গম্বুজ মসজিদে। নেমেই আমাদের ক্ষুদা লেগে গেল। যদিও আমরা নাস্তা করেই বাড়ি থেকে বের হয়েছি, তারপরও আমরা বাস থেকে নেমেই চলেই গেলাম মসজিদের পাশের দোকানগুলিতে। সেখানে আমরা ফটোসেশন করলাম।
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjQWhVy-l0maC8q7IirCbZoEERmKFsh3f7lgb2mQaxzlA2fvMtAg0fxKBBbQNs9FSwBgmcQJMtvNbJa6y8HJtDomrrLu9bBKBc9t7pxZb9ed9au8mlc3F-NJGLLBHN7Z5ttxS_P8QK0KX8_/s320/47917_1186511641093_1777377693_357587_6903296_n.jpg)
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEihnaogz6cj0sn07YqBufVKuhyVUn5e008HBzObtoe4ynw8CHZZB-leR8zXn_8HMF3iKu2I1C-CIWRQmLxV-fl5d1Ad6meyfRIEczwIgT166ATc0mD5YtZ-zEM72q8AYtd9Zfm6tNT53XXm/s320/60326_1186512641118_1777377693_357595_5364816_n.jpg)
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEgGqlVXMNCjFcYS2_4zBDLSfZWSBC57oHRfwWmV0UcLro6Vyn0OOPehpoWkc7afLTOoYHZm1oGupMGCAjll8FvVupQqzIh6fnQ-YUVo-V6TbzYzVPPSUiRhP5890Xqlx3tPtTVfFZunsBof/s320/46811_1186522241358_1777377693_357676_7521045_n.jpg)
নামায পড়েই আমরা চলে গেলাম মাজারে। সেখানে আমরা একটি হোটেলে ঢুকলাম খেতে। যে হোটেলে খাওয়া দাওইয়া শুরু করলাম, একটু পরেই আবিষ্কার করলাম তাদের খাবার সব শেষের পথে। তাই তারা অন্য হোটেল থেকে খাবার নিয়ে এসে আমাদেরকে দিল। যাই হোক খাবার শেষ করলাম। শেষ করে আমরা মাজারে ঢুকলাম। সেখানে কদবেল দেখে আর লোভ সামলাতে পারলাম না। ২০ টাকা দিয়ে একটি কদবেল কিনে সবাই মিলে খাওয়া শুরু করলাম। তারপর হঠাৎ করে মাথায় এল যে যাওয়ার সময় বাসে না যেয়ে একটা মাইক্রো ভাড়া করে নিয়ে যাব। যেই কথা সেই কাজ। কয়েক বন্ধু গেল মাইক্রো খুজতে গেল। কিন্তু হায় আমাদের ভাগ্যে কোন মাইক্রো ছিল না। কারন আমাদের কাছে খুব বেশি টাকা ছিল না। যাই হোক অবশেষে দুটো টেম্পু ভাড়া করে আমরা আসরে নামাযের পরপর রওনা হলাম। টেম্পুর ভিতরে সবাই মিলে গান গাইতে গাইতে আমরা পৌছে গেলাম খান জাহান আলী (রুপসা) ব্রিজের কাছে। রুপসা ব্রিজে আমরা সবাই সিড়ি বেয়ে উঠলাম। সেখানে অনেকক্ষন ঘুরলাম। সন্ধ্যার পর যখন ব্রিজের সব লাইটগুলো জ্বলে উঠে তখন অপরুপ সাজে সজ্জিত হয় ব্রিজ। আমাদের বাসার ছাদ থেকে রুপসা ব্রিজ দেখা যায়। অনন্য সুন্দর লাগে সন্ধ্যার পর। আস্তে আস্তে রাত বাড়তে লাগল। আমাদেরও যার যার বাসায় ফিরে যাওয়ার পালা শুরু হল। আস্তে আস্তে আমরা বাড়ির উদ্দ্যেশে রওনা হলাম। তবে বাড়ি যাওয়ার আগে "ওরে মজা রে ভাই....পার্ট-৩" করার মনঃবাসনা নিয়ে সবাই বাড়ি রওনা হলাম।
খুশির সংবাদ, আমরা বন্ধুরা ঠিক করেছি আগামী ১৯.১১.২০১০ তারিখে আমাদের "ওরে মজা রে ভাই....পার্ট-৩" সম্পন্ন করব ইনশাল্লাহ। এই উপলক্ষে আমরা একটি অফিসিয়াল লোগোও তৈরী করছি। নিচে লোগোটি দেওয়া হল।
![](https://blogger.googleusercontent.com/img/b/R29vZ2xl/AVvXsEjPslnEtdJ31DYrSXKAw8VCOhxvUxRkEknp8o_HVBEb3QmGDJTMJVDM7EmwZG1K8gPXHLfkUQKPqx1RmSaXqgLllFw4LRphHBigqS-222Sd3N-2OzkysowkjRi3j1wTpoM2jpO1JhZo9pc3/s320/148722_1223728371488_1777377693_416442_7700589_n.jpg)